বৃহস্পতিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাইনি বলেন, “আমরা বাণিজ্যিক নগদ অর্থ বিনিয়োগ করবো না, সম্ভবত, এ ধরনের আর্থিক সম্পদে, তবে আমাদের সামনে এর যে বিস্তারের সুযোগ রয়েছে আমরা তা বাড়াতে চাই।”
অক্টোবরে পেইপাল জানিয়েছে, মার্কিন গ্রাহকদেরকে অনলাইন ওয়ালেটে বিটকয়েন এবং অন্যান্য ভার্চুয়াল কয়েন রাখা এবং নিজেদের নেটওয়ার্কে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে কেনাকাটার সুযোগ দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
সপ্তাহের শুরুতে ক্রেডিট কার্ড সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান মাস্টারকার্ড জানিয়েছে, চলতি বছর নিজেদের নেটওয়ার্কে নির্দিষ্ট কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সির সমর্থন দেওয়ার পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে সমর্থন দিয়েছে সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ব্ল্যাকরক এবং লেনদেন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান স্কয়ারও।
রাইনি জানিয়েছেন, পেইপাল প্রতিষ্ঠানের বর্তমান সেবাগুলোতেই বিনিয়োগ করতে চায়। যেমন- প্রতিষ্ঠানের ‘এখন কিনুন, পরে অর্থ’ দিন সেবা।
করোনাভাইরাস মহামারীতে বিপণন ওয়েবসাইটজুড়ে বেড়েছে পেইপালের এই সেবার পরিধি, কারণ এই সময়ে অনলাইন কেনাকাটায় ঝুঁকেছেন আরও অনেক গ্রাহক।
সম্প্রতি টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, দেড়শ’ কোটি মার্কিন ডলারের বিটকয়েন কিনেছে বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি এবং শীঘ্রই তারা বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেনের করার সুযোগ দেবে। মাস্কের এমন ঘোষণার পর রেকর্ড মূল্যে উঠেছে বিটকয়েন।
টেসলার এই ঘোষণার পর ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে নিজেদের মতামত প্রকাশ করেছে আরও কিছু প্রতিষ্ঠান।