মামলা নেওয়ার মতো ‘যথেষ্ট উপাদান না থাকায়’ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী আতিউর রহমান আদালতপাড়ার সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মঙ্গলবার এই আদালতে মামলার আবেদন করেন স্বপ্না আক্তার, যিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী বলে আর্জিতে উল্লেখ করেছেন।
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আবেদনের বিষয়ে আদেশের জন্য ১৮ ফেব্রুয়ারি দিন রেখেছিল।
আবেদনে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল তারা হলেন- র্যাব-৪ এর এএসপি উনু মং মারমা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিএস মনির (যদিও মামলার আর্জিতে তাকে পিএস উল্লেখ করা হয়েছে), র্যাব-৪ এর পুলিশ পরিদর্শক আব্দুস সোবহান, এসআই মো. কাওসার ও ক্যা লাহ চিং মারমা, ডিএডি মো. ইফতেখার, এসআই জাহিদুল ইসলাম কবির, এএসআই অমর কুমার দাস, নায়েক হারুন অর রশিদ, কনস্টেবল সেলিনা আক্তার, শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম, এসআই হাফিজুর রহমান, ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর থানার ওসি রঞ্জিত রায়, একই থানার এসআই আজিজ শেখ, কনস্টেবল আবুল কালাম ও রোজিনা বেগম, ফরিদা বেগম, অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার নাসির উদ্দীন মোল্লা, ঢাকা-১৭ আসনের এমপির এপিএস শিপন, অনলাইন রিয়েল এস্টেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খান মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান, আরিফুর রহমান রঞ্জু, আজাদুর রহমান আজাদ, মহিউদ্দিন বাবু, কাইয়ূম হাওলাদার, মোহাম্মদ আলী শুভ, আলমগীর হোসেন, ইমরান মাহমুদ চঞ্চল, রাকিবুজ্জামান, ড. এবিএ সাইফুল ইসলাম, হবি, ইদ্রিস আলী, সুফিয়া, মুনমুন ইসলাম, ওয়াকিল উদ্দীন, মিজানুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মো. আবুল কালাম আজাদ, টিপু খান, হান্নান, নিসান ও মুন্নাফ।
তাদের বিরুদ্ধে নগদ চার লাখ টাকা ও ২০ ভরি স্বর্ণ ছিনতাইয়ের অভিযোগ আনা হয়েছিল।