ক্যাটাগরি

গালফ ফুড ফেয়ারে প্রাণ

গত
২৫ ফেব্রুয়ারি শেষ হওয়া পাঁচ দিন ব্যাপী এ মেলায় বিশ্বের ৭৬টি দেশের বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠান থেকে এসব ক্রয়াদেশ পাওয়া গেছে।

এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রাণ গ্রুপ জানায়, মেলায় বিশ্বের ৮৫টি দেশ থেকে প্রায় আড়াই
হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন করে।

“বিশ্বের
অন্যতম বৃহৎ খাদ্যপণ্যের মেলা গালফ ফুড ফেয়ারে ক্রেতাদের ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ‘প্রাণ’।
৭৬টি দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ৩৫ লাখ ডলারের যে ক্রয়াদেশ দিয়েছে, তার মধ্যে প্রাণের
বিস্কুট, নুডলস ও কনফেকশনারী পণ্যই প্রায় ৫০ শতাংশ।”


বিষয়ে প্রাণ এক্সপোর্ট’র নির্বাহী পরিচালক মিজানুর রহমান বলেন, “মেলা থেকে ইউরোপের
জার্মানি ও ইংল্যান্ড, আফ্রিকার ঘানা, মালি ও দক্ষিণ আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের
ইয়েমেন থেকে বেশি ক্রয়াদেশ পাওয়া গেছে।”

মেলায়
প্রাণের প্যাভিলিয়নে ১০ ক্যাটাগরিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক পণ্য প্রদর্শন করা হয় বলে
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এসব পণ্যের মধ্যে ছিল জুস ও বেভারেজ, কনফেকশনারি, স্ন্যাকস,
বিস্কুট ও বেকারি, কুলিনারি, মসলা, ডেইরি ও ফ্রোজেন খাবার।

মিজানুর
বলেন, “স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রাণ গালফ ফুড ফেয়ারে অংশ নিয়ে ক্রেতাদের খুব ভালো
সাড়া পেয়েছে।

“বিশ্বে
প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের ব্যাপক বাজার রয়েছে। প্রাণ চেষ্টা করছে বৈদেশিক মুদ্রা
অর্জনের অন্যতম প্রধান খাত হিসেবে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে।”

প্রাণ
গ্রুপ জানায়, গালফ ফুড ফেয়ার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম,
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রাণের স্টল
পরিদর্শন করেন।

বর্তমানে
বিশ্বের ১৪৫টি দেশে নিয়মিতভাবে পণ্য রপ্তানির কথা জানিয়েছে প্রাণ গ্রুপ।