ক্যাটাগরি

সপ্তাহ শেষে সূচকে স্বস্তি

বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ২৭ দশমিক ৭০ পয়েন্ট বা দশমিক ৫০ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৫১৫ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

তবে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমেছে। বৃহস্পতিবার ঢাকায় ৭০৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৭৫ টাকা ৮৪ লাখ ছিল।

ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০০টির, কমেছে ১৫০টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৭টির দর।

ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৮ দশমিক ৬০ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২০ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১১২ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে।

ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি শেয়ার হল- বেক্সিমেকা, রবি, বেক্সিফার্মা, জিবিবি পাওয়ার, বিএটিবিসি, ওরিয়ন ফার্মা, লংকাবাংলা, সামিট পাওয়ার, বেকন ফার্মা এবং লাফার্জ।

দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি শেয়ার হল- রহিমা ফুড, ইজেনারেশন লিমিটেড, বেকন ফার্মা, প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্স, জিবিবি পাওয়ার, ওরিয়ন ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স এবং তৌফিকা ফুডস। 

আর দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ শেয়ার হল বিএটিবিসি, এমারেল্ড অয়েল, এমারেল্ড অয়েল, ফ্যামিলি টেক্সটাইল, তাল্লু স্পিনিং, তুং হাই নিটিং, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস, জিকিউ বলপেন, মিথুন নিটিং এবং অ্যাপোলো ইস্পাত।

অন্যদিকে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬০ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৯৭৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ৭৯ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির দর।