বৃহস্পতিবার নগরীর পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুরে ‘রহমানিয়া তাহফিজুল কোরআন বালক বালিকা একাডেমি’ থেকে ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি ছয়টি শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার নাজিম উদ্দিন (৪০) ওই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পাঁচলাইশ থানার ওসি আবুল কাশেম ভূঁইয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী এক শিশুকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ পেয়ে সেখানে পুলিশ গিয়ে তদন্ত করে। তদন্তে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মাদ্রাসার সাত শিশুকে নিপীড়নের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়।
নাজিম উদ্দিনকে থানায় আনার পর জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন বলে জানান ওসি।
তিনি বলেন, যৌন নিপীড়নের শিকার সাত শিশুর পরিচয় পাওয়া গেছে। তাদের ছাড়াও নাছির আরও কয়েক জন শিশুকে নিপীড়ন করেছে বলে অভিযোগ আছে।
নাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি আবুল কাশেম।