মঙ্গলবার
সন্ধ্যায় ঢাকায় এক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ১৭ থেকে ২৬ মার্চ প্রতিবেশী চারটি
দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান আসবেন। তাছাড়া আরও বহু রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এই
উদ্যোগে বক্তব্য রাখবেন, বার্তা দেবেন।
পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এই সময়ে সফরে আসবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র মোদী, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ, নেপালের প্রেসিডেন্ট
বিদ্যা দেবী ভান্ডারী এবং শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে।
এর
মধ্যে ২৬ মার্চ দুই দিনের সফরে এসে প্রথম দিনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর মূল
আয়োজনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে মোদীর।
এর আগে
বিভিন্ন কর্মসূচিতে বাকি রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের অংশগ্রহণের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ
করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সাতই
মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,
মুজিববর্ষ উদযাপনে মহাপরিকল্পনা থাকা সত্ত্বেও করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে তা সংক্ষিপ্ত
করে এনেছেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।
বাংলাদেশের
উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে ‘শত্রুর’ সংখ্যাও বাড়বে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “অনেক
বন্ধুরাও আমাদের শত্রু হবে আর শত্রুরা তো আছেই।”
সে
ক্ষেত্রে ‘বঙ্গবন্ধুর সৈনিক’দের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মোমেন বলেন, “যখন
শত্রুরা অপপ্রচার চালাবে, আমাদের দায়িত্ব সেই অপপ্রচারের জবাব দেওয়া, সত্যিকারের
তথ্যবহুল সব জবাব দেওয়া। যাতে তাদের এই অপপ্রচার মিথ্যা প্রমাণ হয়।”