শুক্রবার পশ্চিম খুলশীর মদিনাতুল মাদ্রাসা ও এতিমখানায় এই স্বাস্থ্য ক্যাম্প পরিচালিত হয়। ক্যাম্পে ৫০ জন শিশু-কিশোরকে স্বাস্থ্য সেবা ও ফ্রি ওষুধ দেওয়া হয়।
হোম হাসপাতালের প্রধান উদ্যোক্তা ও নির্বাহী ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বছর জুড়ে প্রতি মাসে একটি করে ফ্রি হেলথ ক্যাম্প এবং ওষুধ প্রদান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তিনটি হেলথ ক্যাম্প সম্পন্ন হয়েছে।
অনুষ্ঠানে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা রুহুল আমিন, ডা সৈকতসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামে ব্যতিক্রমী স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে ‘হোম হসপিটাল’ যাত্রা শুরু করে গত বছরের ডিসেম্বরে।
করোনাভাইরাস মহামারীকালে ঘরে বসেই মানুষ যেন সেবা নিতে পারে, সেই সুযোগ করে দিয়েছে হোম হসপিটাল। মোবাইল ফোন বা সোশ্যাল মিডিয়ায় যোগাযোগ করলে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ঘরে গিয়েই রোগীর সেবা দেন।
করোনা মহামারীর সময়ে বিশেষ করে বয়স্কদের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল চালু করা হয়েছে বলে জানান বিদ্যুৎ বড়ুয়া।
শুক্রবারের হেলথ ক্যাম্পে সহযোগিতা করে চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল, রোটারী ক্লাব অফ চিটাগং প্রাইম ও সিটিজি ব্লাড ব্যাঙ্ক।
ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া মহামারীর শুরুতে চালু হওয়া চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালেরও প্রধান উদ্যোক্তা।
করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রথম সারির যোদ্ধা হিসেবে সম্প্রতি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের টেলিভিশন চ্যানেল ‘হেডলাইন ত্রিপুরা’র দেয়া ‘চিকিৎসক রত্ন’ খেতাব পেয়েছেন তিনি।