রোববার নগরীর টাইগারপাসে
নতুন নগর ভবনে দুই মেয়রের সাক্ষাৎ হয়।
ঢাকা উত্তরের মেয়র
আতিকুল ইসলাম বলেন, “প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী
কিভাবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করেছিলেন সেসম্পর্কে জানার জন্য।
মূলত এজন্যই আমার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে আসা।”
মেয়র আতিক সিসিসির
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সিএনজি স্টেশন ও বিদ্যুৎ প্লান্ট সম্পর্কে
জানতে চান।
সিসিসি মেয়র রেজাউল
করিম চৌধুরী বলেন, “সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী যে পথ দেখিয়ে গেছেন বাস্তব পরিপ্রেক্ষিত
বিবেচনায় আমিও সেই পথে অগ্রসর হচ্ছি। সিসিসির নিজস্ব জায়গায় প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্ড কার্যালয়
ও পতিত খালি জায়গাগুলোতে আয়বর্ধক প্রকল্প গড়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য
ও ডোর টু ডোর বর্জ্য সংগ্রহ কার্যক্রমকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছি।
“শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
খাতে করপোরেশন বছরে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়। বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট গড়ার পরিকল্পনা
আছে।”
দুই মেয়রের বৈঠকের
সময় সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাহিদা বেগম পপি, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা সুমন বড়ুয়া,
মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক,
বিজিএমইএ প্যানেল লিডার ফারুক হাসান, বিজিএমইএ এর সহ-সভাপতি শামীম এহসান, এস এম তৈয়ব,
নাসিরউদ্দীন চৌধুরী, হেলাল উদ্দীন চৌধুরী তুফান ও বিজিএমইএর নেতারা উপস্থিত ছিলেন।