জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি শাহ কামাল
আকন্দ বলেন,
এই চোররা প্রথমে
সুবিধামোতাবেক বাড়ি বাছাই করত। তারপর রাতে
রান্না ঘরে ঢুকে বিভিন্ন মশলার
সঙ্গে চেতনা
নাশক মিশিয়ে
রাখত।
“রাতে বাড়ির সবাই অচেতন হয়ে থাকলে চোররা ইচ্ছামত চুরি করে
চলে যেত। এভাবে তারা দীর্ঘদিন
ধরে চুরি
করছে বলে
স্বীকার করেছে।”
তদন্তে নেমে পুলিশ শুক্রবার তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর এই তথ্য জানতে পারে
বলে তিনি জানান।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- ঈশ্বরগঞ্জ
উপজেলার দত্তের ডাংরি এলাকার
সবুজ মিয়া
(৩০), কাঁঠাল
ডাংরি এলাকার
রফিক মিয়া
(৩০) ও
কাকনহাটি এলাকার
স্বর্ণকার শাহিন মিয়া (৪০)।
ওসি কামাল শনিবার
বিকালে সাংবাদিকদের বলেন, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে
সহজ-সরল
কৃষকের বাড়িতে
দীর্ঘদিন ধরে
চুরি কর
আসছিল এই চোররা। সর্বশেষ গত
১০ জানুয়ারি
ঈশ্বরগঞ্জের রাজারামপুর গ্রামে নূরে আলম
সিদ্দিক বাবলু
ও ১৪
জানুয়ারি মাইজহাটি
গ্রামের আকরমের
বাড়িতে চুরির
ঘটনা ঘটে। একটি ঘটনায় ১৬ জানুয়ারি
থানায় চুরির
মামলার হলে
পুলিশ তদন্তে নামে।
“তদন্তে নেমে পুলিশ ক্রেতা
সেজে কিছু চোরাই সোনা উদ্ধারসহ
এক স্বর্ণকারকে গ্রেপ্তার করে। পরে দুই চোরকে গ্রেপ্তা্র করতে
সক্ষম হয় পুলিশ।”