রোববার স্বাস্থ্য
অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ডা. আজাদ বলেন, “প্রাথমিক
পর্যায়ে যেটা করছি, অনেকগুলো জেলার মেডিকেল কলেজ আছে। সেই মেডিকেল কলেজগুলো আগে
সদর হাসপাতাল ছিল। মেডিকেল কলেজ চালু হওয়ার পরে সদর হাসপাতাল ভবনটি রয়ে গেছে। সে
ভবনটিকে আমরা ডেডিকেটেড করব।
“অনেক জেলা হাসপাতাল
রয়েছে যেগুলো আমরা ১০০ শয্যা থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করেছি। ১৫০ শয্যার নতুন ভবন
হয়েছে। সেগুলোকেও আমরা করোনা রোগীদের জন্য ডেডিকেট করতে পারি।”
বাংলাদেশে
করোনাভাইরাসের আক্রান্তের সংখ্যা এখনও একশর নিচে রয়েছে। যেসব দেশে হাজার হাজার
রোগী রয়েছে, তারা এই ছোঁয়াচে রোগে আক্রান্তদের জন্য অস্থায়ী ভিত্তিতে হাসপাতাল
তৈরি করেছে।
‘ডেডিকেটেড’
হাসপাতাগুলোতে পরিসর বাড়িয়ে পর্যাপ্ত ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা করা গেলে আরও বেশি রোগীর
চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা করা যাবে বলে মনে করেন ডা. আজাদ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাহিদ মালেক এদিন জানিয়েছেন, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য রাজধানীর ফুলবাড়িয়া
এলাকার রেলওয়ে হাসপাতাল ও নয়াবাজারের মহানগর জেনারেল হাসপাতালও প্রস্তুত করা
হয়েছে।
এর আগে রাজধানীর
উত্তরার কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল ও মহাখালীর শেখ রাসেল
গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য নির্দিষ্ট করা
হয়েছিল।
রাজধানীর বাইরে
চট্টগ্রামের বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ট্রপিকাল এন্ড ইনফেকসাস ডিজিজেস-বিআইটিএডিতেও
রোগীদের ভর্তি করা হচ্ছে।