এ নিয়ন্ত্রক
সংস্থার চেয়ারম্যান এম
মফিদুর রহমান মঙ্গলবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন,
“আমাদের দেশের অনেক উন্নয়ন প্রকল্পে চীনের নাগরিকরা কাজ করছেন। সেটা বিবেচনায় নেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
মফিদুর
রহমান বলেন, বুধবার থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স, চায়না ইস্টার্ন ও চায়না সাদার্ন
এয়ারলাইন্স ‘বিশেষ বিবেচনায়’ ঢাকা-চীন ফ্লাইট পরিচালনা করবে। যাত্রীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার নির্দেশনাগুলো তাদের যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে।
বাংলাদেশ
থেকে এখন ছয়টি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে ফ্লাইট চলবে জানিয়ে তিনি বলেন, “আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই গন্তব্যগুলোতে এখন
থেকে ট্রানজিট যাত্রীরাও চলাচল করতে পারবেন। তবে প্রবাসী কর্মীদের এখানে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।”
করোনাভাইরাসের মহামারীর কারণে সর্বাত্মক লকডাউনের মধ্যে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত
দেশে-বিদেশে সব ধরনের ফ্লাইট
বন্ধ রাখার নির্দেশ এর আগে দিয়েছিল
বেবিচক।
তবে প্রবাসীদের আনা-নেওয়ার জন্য সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুর, কাতার ও ওমানের বিশেষ
ফ্লাইটগুলো আগের মতই চালু রয়েছে।
এছাড়া কার্গোবাহী উড়োজাহাজ, বিশেষ বা চাটার্ড ফ্লাইট,
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সও এই সময়ে অনুমতি
নিয়ে চলাচল করতে পারছে।