দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান জানান, বৃহস্পতিবার হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট
শাখায় আপিল করে ওই ধারাতেও মিজানের শাস্তি চাওয়া হয়েছে।
“অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে খন্দকার এনামুল বাছিরকে ৫ বছর কারাদণ্ড ও ৮০
লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। কিন্তু এ ধারায় মিজানুর রহমানকে খালাস দেওয়া হয়েছে। এর বিরুদ্ধে
আপিলে সাজা চাওয়া হয়েছে।”
একটি মামলা থেকে বাঁচার আশায় দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে ৪০
লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান। পরে তাদের দুজনকেই বরখাস্ত
করা হয়।
ওই মামলার রায়ে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ
নাজমুল আলম দুইজনকে সাজা দেন।
ঘুষ লেনদেন: ডিআইজি মিজানের ৩ বছর সাজা, দুদকের বাছিরের ৮ বছর
ডিআইজি মিজানের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ
রায়ে মিজানকে দণ্ডবিধির
১৬৫ ধারায় ৩ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর এনামুল বাছিরকে দণ্ডবিধির ১৬১ ধারায়
৩ বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি মুদ্রা পাচার আইনের ৪ ধারায় ৫ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড,
৮০ লাখ জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের সাজা দেওয়া হয়।
গত
সোমবার ওই তিন বছরের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন মিজান। বুবধার হাই কোর্ট ওই আপিল শুনানির
জন্য গ্রহণ করে এবং তার জামিন আবেদনের শুনানির জন্য ১৩ এপ্রিল দিন ধার্য করে।