পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের এক ঊধ্র্বতন কর্মকর্তা ‘দ্য ডন’ পত্রিকাকে বলেন, আগাম নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিতে প্রায় ছয় মাস সময় প্রয়োজন।
তার মতে, বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা, বিশেষ করে খাইবার পাখতুনখোয়ায় নতুন করে নির্বাচনী সীমানা নির্ধারণ করতে হবে। কারণ, ২৬তম সংশোধনীর আওতায় সেখানে আসনসংখ্যা বেড়েছে।
সেইসঙ্গে জেলা ও নির্বাচনী আসনে অনুযায়ী ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার চ্যালেঞ্জও আছে। তিনি বলেন, “নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এক্ষেত্রে কেবল আপত্তিপত্র আহ্বানের জন্যই আইনে একমাস সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।”
“এরপর কাজটি করতে আরও এক মাস সময় লাগবে। এভাবে পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে অন্তত তিন মাস সময় লাগবে। আর তার ওপর ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার কাজ তো আছেই।”