শেভরনের জনসংযোগ ব্যাপস্থাপক (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স)
শেখ জাহিদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার সকালে পঞ্চম কূপটি চালু করা হয়। এর আগে
আরও চারটি কূপ চালু হয়েছে।
বন্ধ হওয়া পাঁচটি কূপ চালু হওয়ায় গ্যাস সরবরাহ ‘স্বাভাবিক অবস্থায়’ ফিরেছে
বলেও জানান তিনি।
নবীগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র বিবিয়ানার
২৬টি কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন করে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি শেভরন। রোববার সকালে কোনো
একটি কূপ থেকে গ্যাসের সঙ্গে বালি উঠতে শুরু করলে ছয়টি কূপে গ্যাস উত্তোলন বন্ধ রাখা
হয়। এতে সারাদেশে গ্যাস সঙ্কট দেখা দেয়।
মঙ্গলবার দুপুরে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেছিলেন,
“বিবিয়ানার ছয়টি কূপ থেকে শনিবার রাতে গ্যাস উত্তোলনের সময় বালি উঠতে শুরু করলে উৎপাদন
বন্ধ করে দিতে হয়। এতে রাতে প্রায় ৪৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সঙ্কট দেখা দেয়।”
দেশে উৎপাদিত গ্যাসের ৪০ শতাংশের বেশি আসে বিবিয়ানা গ্যাস
ক্ষেত্র থেকে। প্রতিদিন এই গ্যাস ক্ষেত্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১২৭৫ মিলিয়ন ঘনফুট। এরমধ্যে
ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ছয়টি কূপ থেকে ৪২০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হতো।
আরও পড়ুন