দ্বিতীয় দিন দক্ষিণ আফ্রিকা ১ম ইনিংস: ১৩৬.২ ওভারে ৪৫৩ |
ইনিংসের সমাপ্তি
হার্মারের বিদায়ের পর
আর বেশিক্ষণ
টিকল না
দক্ষিণ আফ্রিকার
ইনিংস।
লিজাড উইলিয়ামসকে
আউট করে
ইনিংসের ইতি
টানলেন মেহেদী
হাসান মিরাজ।
৪৫৩ রানে থামল
দক্ষিণ আফ্রিকা। একইসঙ্গে চা বিরতির ঘোষণা
দিলেন আম্পায়াররা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
দক্ষিণ আফ্রিকা ১ম
ইনিংস: ১৩৬.২ ওভারে
৪৫৩ (এলগার
৭০, এরউইয়া
২৪, পিটারসেন
৬৪, বাভুমা
৬৭, রিকেলটন
৪২, ভেরেইনা
২২, মুল্ডার
৩৩, মহারাজ
৮৪, হার্মার
১৯, উইলিয়ামস
১৩, অলিভিয়ের
০*; খালেদ
২৯-৬-১০০-৩,
মিরাজ ২৬.২-৪-৮৫-১,
ইবাদত ২৮-৩-১২১-০, তাইজুল
৫০-১০-১৩৫-৬,
শান্ত ৩-০-৯-০)।
তাইজুলের দেড়শ
সাইমন হার্মারের উইকেট
নিয়ে বাংলাদেশের
দ্বিতীয় বোলার
হিসেবে টেস্টে
দেড়শ উইকেট
স্পর্শ করলেন
তাইজুল ইসলাম।
২১৫ উইকেট নিয়ে
সবার ওপরে
সাকিব আল
হাসান
তাইজুলের আরেকটি
বাংলাদেশের বিরক্তির কারণ
হয়ে ওঠা
নবম উইকেট
জুটি অবশেষে
শেষ হলো। সাইমন হার্মারকে ফিরিয়ে তাইজুল
পেলেন ষষ্ঠ
শিকারের দেখা। তাতে বড় কৃতিত্ব অবশ্য
কিপার লিটন
দাসের।
ঝুলিয়ে দেওয়া বলে
পরাস্ত হন
হার্মার।
মুহূর্তের জন্য বাতাসে উঠে যায়
পা।
বল গ্লাভসবন্দি
করে ঠিক
ওই সময়টাতেই
চোখের পলকে
বেল ফেলে
দেন লিটন। টিভি আম্পায়ার বারবার রিপ্লে
দেখে ঘোষণঅ
করেন আউট।
হার্মার আউট হলেন
২৯ রানে। দক্ষিণ
আফ্রিকার রান
৯ উইকেটে
৪৫৩।
সাড়ে চারশ পেরিয়ে
কেশভ মহারাজকে বিদায়
করার পরও
দক্ষিণ আফ্রিকার
ইনিংস শেষ
করতে পারছে
না বাংলাদেশ। সাইমন হার্মার ও লিজাড
উইলিয়ামস নবম
উইকেটে দারুণ
ব্যাটিং করে
এগিয়ে দিচ্চেন
দলকে।
১৩৪ ওভারে
দলের রান
স্পর্শ করেছে
৪৫০।
হার্মার খেলছেন ২৬
রানে, উইলিয়ামস
১৩ রানে।
শেষ রিভিউও শেষ
তাইজুলের টার্ন করা
বল ঠিকমতো
খেলতে পারেননি
লিজাড উইলিয়ামস। বল লাগে প্যাডে।
জোরাল আবেদনে
আম্পায়ার আউট
না দেওয়ার
পর রিভিউ
নেয় বাংলাদেশ। রিভিউয়ে দেখা যায় অনেক
টার্ন করে
বল চলে
যাচ্ছিল লেগ
স্টাম্পের বাইরে দিয়ে।
বাংলাদেশ এতে হারিয়ে
ফেলল তিন
রিভিউয়ের সবকটি।
তাইজুলের পাঁচের দশ
এই নিয়ে টেস্ট
ক্রিকেটে দশমবার
ইনিংসে ৫
উইকেট নেওয়ার
স্বাদ পেলেন
তাইজুল ইসলাম।
দেশের বাইরে ৫
উইকেট নিলেন
তিনি তৃতীয়বার। গত বছরের এপ্রিলে শ্রীলঙ্কার
বিপক্ষে নিয়েছিলেন
পাল্লেকেলেতে, এর আগে অভিষেক টেস্টে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের
বিপক্ষে সেন্ট
ভিনসেন্টে।
বাংলাদেশের হয়ে দেশের
বাইরে তিন
বার তিন
উইকেট নিতে
পেরেছিলেন মোহাম্মদ রফিকও। বিদেশে ৫ বার ৫
উইকেট নিয়ে
সবার ওপরে
সাকিব আল
হাসান।
অবশেষে মহারাজের বিদায়
কেশভ মহারাজের ব্যাটিং-রাজের সমাপ্তি। দুর্দান্ত খেলতে থাকা ক্রিকেটার
বোল্ড হলেন
স্লগ করতে
গিয়ে।
তাইজুল ইসলাম
পেলেন পঞ্চম
শিকারের দেখা।
লাঞ্চ বিরতির পর
থেকে বেশ
আগ্রাসী ব্যাটিং
করছিলেন মহারাজ। আউট হলেন সেই পথে
হেঁটেই।
তাইজুলের ঝুলিয়ে
দেওয়া বলে
তিনি হাঁকানোর
চেষ্টা করেন
বলের পিচে
না গিয়েই। ব্যাটে বলে হয়নি, বল
লাগে স্টাম্পে।
মহারাজের রোমাঞ্চকর অভিযান
শেষ ৯
চার ও
৩ ছক্কায়
৯৫
বলে ৮৪ রান করে।
দক্ষিণ আফ্রিকার রান
৮ উইকেটে
৪১৮।
নতুন ব্যাটসম্যান
লিজাড উইলিয়ামস।
মহারাজের সর্বোচ্চ
মহারাজ ছুটে চলেছেন অপ্রতিরোধ্য গতিতে। ইবাদত হোসেনের বলে দুর্দান্ত এক শটের বাউন্ডারিতে তিনি ছাড়িয়ে গেলেন টেস্টে নিজের আগের সর্বোচ্চ ৭৩ রান।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেঞ্চুরিয়নে ওই স্কোর গড়েছিলেন মহারাজ।
বাংলাদেশের বিপক্ষে আট নম্বরে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ স্কোরও এটিই। আগে সর্বোচ্চ ৬১ ছিল রবিন পিটারসনের, ২০০৩ সালে ঢাকায়।
দক্ষিণ আফ্রিকার চারশ
ইবাদত হোসেনের বলে কেশভ মহারাজের টানা দুটি বাউন্ডারির পর একটি সিঙ্গেলে দক্ষিণ আফ্রিকার রান পূর্ণ হলো চারশ।
১১৮.৪ ওভারে চারশ স্পর্শ করল দক্ষিণ আফ্রিকা। মহারাজ খেলছেন ৬৭ রানে।
সুযোগ হাতাছাড়া
কেশভ মহারাজকে থামানোর একটি সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারলেন না ইয়াসির আলি চৌধুরি।
ইবাদত হোসেনের অফ স্টাম্পের বাইরের লেংথ বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে ব্যাট চালান মহারাজ। বল উড়ে যায় স্লিপের দিকে। প্রথম স্লিপে ইয়াসির বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে নাগাল পাননি বলের। তীব্র গতির কারণে বল তার আঙুল ছুঁয়ে পেরিয়ে যায় স্লিপ।
মহারাজের রান তখন ৫৮।
দক্ষিণ আফ্রিকার সেশন
দিনের শুরুতে উইকেটের দেখা পেতে খুব বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি বাংলাদেশকে। খালেদ আহমেদ দুর্দান্ত ডেলিভারিতে ফেরান কাইল ভেরেইনাকে। কিন্তু পরের জুটিতেই দারুণ ব্যাটিংয়ে লাগাম নিয়ে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা।
৭ম উইকেটে ১০০ বলে ৮০ রানের জুটি গড়েন ভিয়ান মুল্ডার ও কেশভ মহারাজ। সেশনের শেষ দিকে মুল্ডার আউট হলেও ওই জুটির সৌজন্যে সেশনটি দক্ষিণ আফ্রিকারই।
লাঞ্চের সময় রান ৭ উইকেটে ৩৮৪।
সেশনে ২৫ ওভারে রান উঠেছে ১০৬, ওভারপ্রতি রান চারের বেশি। উইকেট পড়েছে দুটি।
৫৫ রানে ব্যাট করছেন আটে নামা মহারাজ, সাইমন হার্মার খেলছেন ৩ রানে।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে খালেদ শুরুটা ভালো করলেও পরে তা ধরে রাখতে পারেননি। তাইজুল শুরুতে একটু এলোমেলো হলেও পরে তিনিই যা একটু ভালো করেছেন। ইবাদত ও মিরাজ আগের দিনের মতোই বিবর্ণ।
অবশেষে উইকেট
বাংলাদেশের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে ওঠা জুটিতে অবশেষে ফাটল ধরাতে পারলেন তাইজুল ইসলাম। দারুণ ডেলিভারিতে বোল্ড করে দিলেন তিনি ভিয়ান মুল্ডারকে।
স্টাম্পের বেশ দূর থেকে করা ফ্লাইটেড ডেলিভারি পিচ করে লেগ স্টাম্পে। ডিফেন্স করতে পা বাড়িয়ে ব্যাট পেতে দেন মুল্ডার। বল টার্ন করে ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে ছোবল দেয় অফ স্টাম্পে। বাঁহাতি স্পিনারদের জন্য স্বপ্নের ডেলিভারি বলা যায়।
মুল্ডার ফিফটি পর্যন্ত যেতে পারলেন না দশম টেস্টেও, ছাড়াতে পারলেন না এমনকি নিজের আগের সর্বোচ্চ ৩৬ রানও। আউট হলেন ৭৭ বলে ৩৩ রান করে।
কেশভ মহারাজের সঙ্গে তার জুটি থামল ৮০ রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৭ উইকেটে ৩৮০।
নতুন ব্যাটসম্যান সাইমন হার্মার।
মহারাজের পঞ্চাশ
মেহেদী হাসান মিরাজের বলে দারুণ এক শটে ছক্কা মেরে কেশভ মহারাজ পূর্ণ করলেন ফিফটি। টেস্ট ক্রিকেটে তার চতুর্থ ফিফটি এটি।
৪টি চার ও ৩ ছক্কায় ৫০ বলে ৫২ রানে খেলছেন আটে নামা মহারাজ।
জুটির ফিফটি, দক্ষিণ আফ্রিকার ৩৫০
কাইল ভেরেইনাকে ফেরানোর পর চাপটা ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। বরং কেশভ মহারাজের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে নিজেরাই পড়ে গেছে চাপে!
বলের সঙ্গে পাল্লা দিয় রান তুলছেন মহারাজ। তবে এলোমেলো শট খেলে নয়, বরং দারুণ সব ক্রিকেট শটে।
জুটির রান ফিফটি স্পর্শ করেছে স্রেফ ৫৫ বলে। দক্ষিণ আফ্রিকার রানও হয়ে গেছে ৩৫০।
মহারাজ খেলছেন ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩৩ বলে ৩৫ রান নিয়ে।
মহারাজের ক্যামিও
কাইল ভেরেইনাকে হারানোর ধাক্কা যেন বুঝতেই দিলেন না কেশভ মহারাজ। উইকেটে গিয়েই খেলতে থাকলেন দারুণ সব শট। খালেদের এক ওভারে দুটি বাউন্ডারির পর তাইজুল ইসলামের প্রথম ওভারে চোখঁধাধানো দুটি শটে মারলেন ছক্কা ও চার।
পানি পানের বিরতির আগে আর কোনো উইকেট হারাল না দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের রান ৬ উইকেটে ৩৩৩।
প্রথম ঘণ্টায় ৫৫ রান এসেছে ১২ ওভারেই। মহারাজ খেলছেন ১৯ বলে ২৫ করে, মুল্ডার ৪৪ বলে ১৬।
খালেদের জয়
কাইল ভেরেইনার সঙ্গে ব্যক্তিগত দ্বৈরথে শেষ পর্যন্ত জয় সৈয়দ খালেদ আহমেদের। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে তিনি বোল্ড করে দিলেন ভেরেইনাকে।
খালেদের রিস্ট পজিশন ও সিম পজিশন ছিল দারুণ। সিমে পিচ করে বলটি চোখের পলকে ঢোকে ভেতরে। ড্রাইভ করার চেষ্টায় থাকা ভেরেইনার ব্যাট-বলের ফাঁক গলে ছোবল দেয় স্টাম্পে।
উল্লাসে গর্জন করেন খালেদ। বাংলাদেশ পেল প্রত্যাশিত উইকেট।
৪৮ বলে ২২ রানে ফিরলেন ভেরেইনা। দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ৩০০।
নতুন ব্যাটসম্যান কেশভ মহারাজ।
দক্ষিণ আফ্রিকার তিনশ
খালেদ আহমেদের আলগা বলে কাইল ভেরেইনার বাউন্ডারিতে দক্ষিণ আফ্রিকার রান স্পর্শ করল তিনশ। ৫ উইকেটে ২৭৮ রান নিয়ে দিন শুরু করা দল আর কোনো উইকেট না হারিয়েই ছুঁয়ে ফেলে তিনশ
একটু উত্তেজনা
খালেদ আহমেদের লেংথ বল ডিফেন্স করে ক্রিজেই ছিলেন কাইল ভেরেইনা। রান নেওয়ার চেষ্টা করেননি, বলের দিকে তাকিয়েও ছিলেন না। বোলার খালেদ তবু বল তুলে ছুঁড়ে মারেন, বল গিয়ে লাগে ভেরেইনার গ্লাভসে। তিনি চমকে যান, তেতেও ওঠেন।
খালেদ অবশ্য হাত উঁচিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেন দ্রুতই। তবে ভেরেইনা তখন বেশ ক্ষিপ্ত। স্লিপ থেকে ইয়াসির আলি দৌড়ে গিয়ে ভেরেইনাকে থামান। আম্পায়ার মারাইস ইরাসমাস কথা বলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল হকের সঙ্গে।
ইনিংসের সেটি ৯৫ তম ওভার।
মুল্ডারের রান
প্রথম দিন শেষে ১৯ বল খেলে রানের দেখা না পাওয়া ভিয়ান মুল্ডার দ্বিতীয় দিনে পেলেন রানের দেখা। নিজের খেলা তৃতীয় বলে তিন রান নিয়ে শুরু হলো তার যাত্রা।
প্রথম ওভারেই রিভিউ হারাল বাংলাদেশ
সৈয়দ খালেদ আহমেদকে দিয়ে দিনের শুরু করে বাংলাদেশ। প্রথম ওভারেই ছড়ায় খানিকটা উত্তেজনা।
বেশ ভালো লাইন-লেংথে শুরু করেন খালেদ। খানিকটা মুভমেন্টও আদায় করে নেন। ওভারের পঞ্চশ বলটি বাইরে নেওয়ার পর শেষ বলটি তিনি ভেতরে ঢোকান। বল লাগে ব্যাটসম্যান কাইল ভেরেইনার পায়ে।
জোরাল আবেদনে আম্পায়ার আউট না দিলে রিভিউ নেয় বাংলাদেশ। রিভিউয়ে দেখা যায়, বল একটু বেশিই ভেতরে ঢুকে বেরিয়ে যাচ্ছিল লেগ স্টাম্পের বাইরে দিয়ে।
দিনের প্রথম ওভারে রিভিউ হারাল বাংলাদেশ। টিকে রইল কেবল এখন আর একটি রিভিউ।
দক্ষিণ আফ্রিকার চাওয়া
রান আরও বাড়ানোর জন্য কাইল ভেরেইনা ও ভিয়ান মুল্ডারের দিকেই মূলত তাকিয়ে থাকবে দল। ভেরেইনা কিপার হলেও বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যানও। মুল্ডারকে অলরাউন্ডার হিসেবেই নেওয়া হয় দলে। যদিও এখনও ব্যাটিং সামর্থ্য টেস্টে সেভাবে দেখাতে পারেননি তিনি। তার দশম টেস্ট চলছে এটি, সর্বোচ্চ স্কোর মাত্র ৩৬। সুযোগ আর হয়তো বেশি পাবেন না। তার নিজেরও তাগিদ থাকবে ব্যাট হাতে নিজেকে মেলে ধরার।
এখনও ব্যাটিংয়ের অপেক্ষায় থাকা দুই স্পিনার কেশভ মহারাজ ও সাইমন হার্মারের ব্যাটের হাত যথেষ্টই ভালো। দক্ষিণ আফ্রিকা তাই চাইবে, প্রথম ইনিংসে রান যত বেশি সম্ভব বাড়ানো।
একটু আক্ষেপ একটু আশা
প্রথম দিনে প্রথম সেশনে দাপট ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। পরের দুই সেশনে বাংলাদেশ লড়াই করে অনেকটা সমান তালেই। তবে দিন শেষের সমীকরণে এগিয়ে যায় প্রোটিয়ারা। তিন উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম দিনের নায়ক তাইজুল ইসলাম দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, চাপটা ধরে রাখতে না পারায় রান একটু বেশি হয়ে গেছে প্রতিপক্ষের। আর দু-একটু উইকেট বেশি চাওয়া ছিল তাদের।
সেই চাওয়া থাকবে নতুন দিনের শুরুতেও। দক্ষিণ আফ্রিকার দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান কাইল ভেরেইনা ও ভিয়ান মুল্ডার এখনও থিতু নন। দ্বিতীয় নতুন বল এখনও বেশ চকচকে। শুরুতে একটি-দুটি উইকেট তাই বাংলাদেশের জন্য খুলে দিতে পারে আরও উইকেটের দুয়ার।
১ম দিন শেষে সংক্ষিপ্ত স্কোর:
দক্ষিণ আফ্রিকা ১ম ইনিংস: ৯০ ওভারে ২৭৮/৫ (এলগার ৭০, এরউইয়া ২৪, পিটারসেন ৬৪, বাভুমা ৬৭, রিকেলটন ৪২, ভেরেইনা ১০*, মুল্ডার ০*; খালেদ ২০-৪-৫৯-২, মিরাজ ১৯-২-৫৮-০, ইবাদত ১৬-২-৭৫-০, তাইজুল ৩২-৭-৭৭-৩, শান্ত ৩-০-৯-০)।