শনিবার
সকাল ১০টা থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়, যা ২৫ এপ্রিল বেলা ৩টা পর্যন্ত চলবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে
জানানো হয়েছে।
আর
আবেদন ফি মোবাইল বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে জমা দেওয়া যাবে ২৬ এপ্রিল বেলা ৩টা
পর্যন্ত।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়, ‘ক’ গ্রুপে (প্রকৌশল ও বিভাগগুলো এবং নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ) আবেদন,
প্রাক্-নির্বাচনী ও মূল ভর্তি বাবদ এক হাজার টাকা এবং ‘খ’ গ্রুপে (প্রকৌশল ও বিভাগগুলো,
নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ ও স্থাপত্য বিভাগে) ১ হাজার ২০০ টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের
মাধ্যমে ফি দিয়ে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদন
প্রক্রিয়ার নিয়ম ও ভর্তির নির্দেশিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়।
গত
বছরের মতো এবারও দুই ধাপে ভর্তি পরীক্ষা নেবে বুয়েট। ৪ জুন প্রাক-নির্বাচনী এবং ১৮
জুন চূড়ান্ত পর্বের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৪
জুন প্রথম ধাপে প্রাক্-নির্বাচনী পরীক্ষা দুই শিফটে সকাল ১০টায় এবং বিকেল ৩টায় নেওয়া
হবে। ‘ক’ ও ‘খ’ গ্রুপের জন্য এক ঘণ্টায় ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রাক্নির্বাচনী পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং করা হবে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত
নম্বর থেকে প্রশ্নের মানের ২৫ শতাংশ কেটে নেওয়া হবে।
১১
জুন প্রাক-নির্বাচনীর ফল ঘোষণা করে মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের
নাম প্রকাশ করা হবে। সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ৬ হাজার শিক্ষার্থী আগামী ১৮ জুন চূড়ান্ত
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে।
মূল
পর্বে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মডিউল ‘এ’-তে ‘ক’ গ্রুপ ও ‘খ’ গ্রুপে গণিত,
পদার্থ, রসায়নের উপর ৪০০ নম্বরে দুই ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা হবে।
‘খ’
গ্রুপে আবেদনকারীদের মডিউল ‘বি’-তে ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত মুক্তহস্ত অঙ্কন,
দৃষ্টিগত ও স্থানিক ধীশক্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর
আগামী ৬ জুলাই নির্বাচিত ও অপেক্ষমাণ প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
চূড়ান্ত
পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্তদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল, পুরকৌশল, যন্ত্রকৌশল,
তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের অধীনে ১২টি বিভাগে সর্বমোট
১ হাজার ২৭৯টি আসনে ভর্তি করা হবে।
সেখানে
পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য এলাকার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীভুক্ত
প্রার্থীদের প্রকৌশল বিভাগ এবং নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের জন্য মোট ৩টি এবং স্থাপত্য
বিভাগে ১টি সংরক্ষিত আসন রয়েছে।