সোমবার কিশোরগঞ্জের নিকলি উপজেলা থেকে তাকে
গ্রেপ্তার করা হয় বলে পাহাড়তলী থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান জানান।
১৪ বছর বয়সী ওই কিশোরকে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে
নিয়ে আসা হয়েছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত দুজনকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ।
ওসি বলেন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি নগরীর
পাহাড়তলী সরাইপাড়া এলাকার অপর এক কিশোরের বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
“দুই পক্ষের মধ্যে ব্যক্তিগত রেষারেষির জেরে
এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। এখন পর্যন্ত এ সংঘাতের সঙ্গে কোনো ‘কিশোর গ্যাং’ এর সম্পৃক্ততা পাওয়া
যায়নি।”
শুক্রবার
সন্ধ্যায় ঈদগাঁও কাঁচা রাস্তার মোড়ে দুলহান কমিউনিটি সেন্টারের সামনে দুই দল
কিশোরের মধ্যে বিতণ্ডা হয়। সেখানে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা তাদের সেখান থেকে সরিয়ে
দেয়।
নগর পুলিশের
সহকারী কমিশনার (ডবলমুরিং জোন) আরিফ হোসেন বলেছিলেন, “সরে গিয়ে এক পক্ষ স্থানীয়
একটি টং দোকানের সামনে অবস্থান নেয়। রাত ১১টার দিকে অপর পক্ষ সেখানে যাওয়ার পর
পুনরায় ঝামেলা শুরু করে। এসময় ফাহিম নামে ১৬ বছরের কিশোরকে ছুরিকাঘাত করা হয়।”
নিহত ফাহিম গণপূর্ত বিদ্যানিকেতনের অষ্টম
শ্রেণির ছাত্র ছিল। ওই ঘটনায় তার বাবা বাবা অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের
করেন।
আরও খবর: