বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পতেঙ্গা লাইট হাউজ থেকে ৪.৮ নটিক্যাল মাইল দূরে বর্হিনোঙরের ব্রাভো অ্যাংকরেজ এলাকায় নৌযানটি ডুবে যায়।
চট্টগ্রাম বন্দরের চিফ কনজারভেটর ক্যাপ্টেন ফরিদুল আলম জানান, ‘মামা-ভাগিনা’ নামের বাল্কহেডটি ৮ হাজার ঘনফুট বালি নিয়ে সিলেট থেকে কর্ণফুলী নদীতে আসছিল। পতেঙ্গা লাইট হাউজ থেকে ৪.৮ নটিক্যাল মাইল দূরে সেটি ডুবে যায়।
স্থানীয় জেলেরা এবং ‘হোইহো’ নামের আরেকটি জাহাজের লোকজন ডুবে যাওয়া নৌযানের পাঁচ ক্রুকে উদ্ধার করেন।
সকালের খারাপ আবহাওয়ায় ঝড়ো হাওয়া ও তীব্র ঢেউয়ের কারণে বাল্কহেডটি ডুবে যায় বলে বন্দর কর্মকর্তাদের ধারণা।
বন্দরে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক আছে জানিয়ে ক্যাপ্টেন ফরিদুল আলম বলেন “বাল্কহেডটি যেখানে ডুবেছে, তার সংলগ্ন এলাকায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে।”
এছাড়া বন্দরের জরিপ বোট ‘জরিপ-৯’ এবং উদ্ধারকারী জাহাজ বিএলভি আলী ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।