ক্যাটাগরি

কিট-পিপিই-মাস্ক  দিল চায়না রেলওয়ে গ্রুপ

এরমধ্যে
রয়েছে ১০ হাজার ৮০টি এন৯৫ মাস্ক, ৪০ হাজার সার্জিক্যাল মাস্ক, ১ হাজার মেডিকেল প্রটেকশন
গাউন, চারশ মেডিকেল গগলস ও ৫০০টি কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ কিট।

মঙ্গলবার
বারিধারায় সিআরইসির কার্যালয়ে পিবিআরএলপির পক্ষে সিআরইসির কন্ট্রাকটর্স প্রতিনিধি ওয়াং
কুন এসব সরঞ্জাম হস্তান্তর করেন।

বাংলাদেশ
সেনাবাহিনীর পক্ষে কর্নেল ইকবাল বাহার চৌধুরী এবং কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী
পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ডা. আব্দুল ওয়াব সুরক্ষা উপকরণ গ্রহণ করেন।

সিআরইসির
প্রতিনিধি ওয়াং কুন বলেন, বাংলাদেশকে দেওয়া সিআরইসির পিপিই সহায়তার প্রথম চালান এটি।
বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মারাত্মক রূপ নিলে সিআরইসি আরও সহায়তা দেবে।  

ওয়াং কুন বলেন,
দ্রুত ও নির্ভুল পরীক্ষা ও চিকিৎসকদের জন্য পর্যাপ্ত পিপিই কোভিড-১৯ প্রতিরোধে খুবই
গুরুত্বপূর্ণ।

“চীনের অভিজ্ঞতায়
বলতে পারি এগুলো খুবই কাজের। আমরা যে বৈশ্বিক মহামারীর মুখোমুখি হয়েছি তা শুধু সরকারের
একার পক্ষে মোকাবেলা করা সম্ভব নয়, সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।”

তিনি বলেন, সিআরইসি
নব্বই দশকে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের উন্নয়নের সঙ্গে আছে।

“বাংলাদেশের বিশ্বস্ত
বন্ধু হিসেবে ভাইরাস মোকাবিলায় আমরা দেশটির পাশে দাঁড়িয়েছি। এই সহায়তা বাংলাদেশের শুভাকাঙ্ক্ষী
এবং এ দেশের প্রতি সিআরইসির অঙ্গীকারের প্রতীক।”

ওয়াং কুন জানান, সিআরইসির কোনো কর্মী যেনো কোভিড-১৯ এ
আক্রান্ত না হয় এ জন্য একটি নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছেন তারা। এজন্য বাংলাদেশে
সিআরইসির ৯ হাজার কর্মীর জন্য চীন ও স্থানীয় বাজার থেকে পর্যাপ্ত চিকিৎসা উপকরণ কেনা
হয়েছে।

কর্নেল ইকবাল বাহার চৌধুরী এবং ডা. আব্দুল ওয়াব কোভিড-১৯
প্রতিরোধে বাংলাদেশকে সময়োপযোগী সহায়তা দেওয়ায় সিআরইসির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।