মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিসহ (আইআইটি) বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনে গিয়ে এ আহ্বান জানান তিনি।
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশনের
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার প্রতিমন্ত্রী আইআইটির অ্যাসিসটেক
ল্যাব, ন্যানোস্কেল রিসার্চ ফ্যাসিলিটি, থ্রিডি ওয়েবিং অ্যান্ড স্ট্রাকচারাল কম্পোজিটসহ বিভিন্ন ল্যাবরেটরি পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শনকালে পলককে জানানো হয়, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের
জন্য আধুনিক প্রযুক্তির স্বল্পমূল্যের বিভিন্ন সেবা উদ্ভাবনের কাজে জড়িত আন্তর্জাতিক
পর্যায়ের শিক্ষক, গবেষক ও ছাত্রদের নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে অ্যাসিসটেক ল্যাব।
পরিদর্শনকালে আইআইটির পরিচালক অধ্যাপক রঞ্জন
ব্যানার্জি, আন্তর্জাতিক কার্যালয়ের ডিন অধ্যাপক নবীন গার্গ ও ন্যানোস্কেল রিসার্চ
ফ্যাসিলিটির সমন্বয়ক অধ্যাপক নিরাজ খারে এর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রতিমন্ত্রী পলক।
আইআইটি পরিচালকের সঙ্গে বৈঠকে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণসহ প্রযুক্তি খাতে বিভিন্ন সাফল্যের গল্প তুলে
ধরেন পলক।
বাংলাদেশি শিক্ষক, গবেষক,
উদ্যোক্তা, তরুণ ও শিক্ষার্থীদের জন্য আইআইটির অধীনে একটি ‘এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম’ চালুর
করার অনুরোধ জানান তিনি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও প্রযুক্তি
খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আইআইটি কীভাবে কাজ করতে পারবে তা তুলে ধরেন ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক রঞ্জন।
একইদিন ভারতের ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড
সার্ভিস কম্পানিজ (নাসকম) পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী।
প্যানেলিস্ট হিসেবে সপ্তম রাইসিনা ডায়ালগের বিভিন্ন সেশনে
যোগ দিতে নয়াদিল্লী সফরে গেছেন প্রতিমন্ত্রী।