বুধবার বিকাল ৩টা ১৯
মিনিটে এই অপারেশনে স্থানীয় এক প্রসূতির ছেলের জন্ম হয়।
চিকিৎসক দলে ছিলেন গাইনি
কনসালটেন্ট ফারজানা রায়হান, মেডিকেল অফিসার খালেদা আক্তার, এনেস্থেসিয়োলজিস্ট
আক্তার হোসেন অভি।
উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সটি ২০১০ সালে চালু হলেও এতদিন এই সেবা থেকে বঞ্চিত ছিল জনসাধারণ। বর্তমান
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইসরাত জাহান যোগদান করার পর
সিজারিয়ান অপারেশন চালুর উদ্যোগ নেন।
ইসরাত জাহান বলেন,
উপজেলা পর্যায়ে প্রসূতি মায়েদের জন্য সিজারিয়ান অপারেশনের ব্যবস্থা খুবই সীমিত।
জেলা সদর হাসপাতালের দূরত্বও অনেক; যার কারণে প্রসূতি মা ও শিশু ঝুঁকিতে ছিল।
“আমি যোগদানের পর থেকে
সিজারিয়ান ওটি চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করি। নানা প্রতিবন্ধকতার পরও শেষ পর্যন্ত
সফল হতে পেরে আজ আমারা ভীষণ আনন্দিত। এই সেবা চালমান রাখতে আমি আমার জায়গা থেকে
কাজ করে যাব।”
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা.
আমিনুল ইসলাম নবজাতকের প্রথম চেকআপ করেন; বর্তমানে মা ও শিশু দুজনই সুস্থ্য আছে
বলে চিকিৎসকরা জানান।