বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই)
প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২১ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৫৫ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট
হয়েছে।
এ দিন লেনদেন হয়েছে মোট ৮৬৯ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার, যেখানে আগের দিন ৯৩২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল।
ডিএসইতে মোট ৩৮০টি কোম্পানির শেয়ার
ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়; এর মধ্যে ৯০টির দর বেড়েছে, ২৪১টির কমেছে এবং ৪৯টির
দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার
৪৪৬ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট হয়েছে।
আর ডিএস৩০ সূচক ৫ দশমিক ৪০ পয়েন্ট কমে হয়েছে ২ হাজার ৪৬০
দশমিক ৭৭ পয়েন্ট।
লেনদেনের শীর্ষ ১০: বেক্সিমকো লিমিটেড, জেএমআই
হসপিটাল, জিপিএইচ
ইস্পাত, ইউনিক
হোটেল, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, সোনালী পেপার, প্রভাতী ইন্সুরেন্স, আইপিডিসি, বিএসসি ও
ফরচুন সুজ।
দাম বাড়ার শীর্ষ ১০: সামিট
অ্যালায়েন্স পোর্ট,
শাইনপুকুর সিরামিকস্,
পূবালী ব্যাংক,
সায়হাম কটন, জিপিএইচ
ইস্পাত, এসইএমএল
লেকচার মি. ফা, মিরাকেল
ইন্ডাস্ট্রিজ, এপেক্স
ফুডস্, পাইওনিয়র
ইন্সুরেন্স ও আরএসআরএম স্টিল।
সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০: এসবিএসি
ব্যাংক, প্রভাতী
ইন্সুরেন্স, মীর আখতার,
সী পার্ল, দেশবন্ধু
পলিমার, দুলামিয়া
কটন, বিপিএমএল, রেকিট
বেঙ্কাইজার, ইউনিয়ন
ইন্সুরেন্স ও ইয়াকিন পলিমার।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এদিন
সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে।
এ বাজারে ২৮৫টি কোম্পানির শেয়ার
ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৬২টির দর বেড়েছে, ১৯৩টির কমেছে এবং ৩০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমায় প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৩৮ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট কমে হয়েছে ১৯
হাজার ৪৭৪ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার এ বাজারে লেনদেন আগের দিনের
তুলনায় ১৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা বেড়ে ৩৫ কোটি ২১ লাখ টাকা হয়েছে। বুধবার
লেনদেন হয়েছিল ১৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকার
শেয়ার।