গোপালগঞ্জের সিভিল
সার্জন নিয়াজ
মোহাম্মদ জানান, মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে
২৮ বছর বয়সী ওই নারীকে ঢাকায় কুয়েত মৈত্রী
হাসপতালে পাঠানো
হয়েছে।
তিনি বলেন, এরআগে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি
হন ওই নারী। পরে তার মধ্যে করোনাভাইরাসের লক্ষণ দেখা দেয়। এছাড়া তার ফুসফুসে পানি
জমেছে বলে
চিকিৎসকরা ধারণা
করেন। এ কারণে তাকে
ঢাকা পাঠানো
হয়।”
ওই নারীর
বাড়ি গোপালগঞ্জ সদর
উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে। তার
বাড়ি লকডাউন
এবং তার সংস্পর্শে আসা তিন চিকিৎসক, এক অটোরিকশা চালক ও স্বজনদের হোম
কোয়ারিন্টিনে রাখা
হয়েছে বলে
জানান সিভিল সার্জন।
এছাড়া গোপালগঞ্জে
২৩ জনের
নমুনা পরীক্ষায় কারো মধ্যে করেনাভাইরাস পাওয়া যায়নি
বলে জানান তিনি।