মঙ্গলবার রাত সোয়া ৯টার দিকে তার বাড়িতেই
২২ বছর বয়সী এ যুবকের মৃত্যু হয় বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোনিয়া সুলতানা।
তার মৃত্যুর পর আশপাশের ১০টি বাড়ি লকডাউন
করেছে প্রশাসন।
মৃতে বাড়ি উপজেলার লক্ষীপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর
গ্রামে।
এর আগেও এ জেলায় একাধিক ব্যক্তি উপসর্গ
নিয়ে মারা গেলেও মঙ্গলবার পর্যন্ত রোগতত্ত্ব বিভাগের পরীক্ষায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত
বলে শনাক্ত হননি।
দোয়ারাবাজার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা
সোনিয়া সুলতানা বলেন, “করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়ায় যুবকের নমুনা সংগ্রহ
করা হবে। নমুনা সংগ্রহের পর তার দাফন হবে।
“একই সঙ্গে তার পরিবারের সবারও নমুনা সংগ্রহ
করা হবে।”
স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, মারা
যাওয়া যুবক সিলেটের একটি ইটভাটায় কাজ করতেন। করোনাভাইরাসের কারণে ইটভাটা বন্ধ হয়ে যাওয়ায়
১০ দিন আগে তিনি বাড়িতে চলে আসেন।
বাড়ির আসার পর প্রথমে জ্বরে আক্রান্ত হলেও
তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। তবে ফের তার জ্বরের সঙ্গে গলা ব্যাথা এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
মঙ্গলবার রাতে তার অবস্থার অবনতি হলে বাড়িতেই মারা যান তিনি।
খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন গ্রামের মসজিদের মাইকে ঘোষণা
দিয়ে মারা যাওয়া যুবকের বাড়িসহ আশপাশের ১০টি বাড়ি লকডাউন করে বলে জোনানো হয়েছে।