স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শুক্রবার
জানিয়েছে, গত এক দিনে ১৯
জনের শরীরে
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে সারা
দেশে, যাদের
১৪ জনই
ঢাকা জেলার
বাসিন্দা।
নতুন রোগীদের নিয়ে
দেশে শনাক্ত
রোগীর সংখ্যা
বেড়ে হয়েছে
১৯ লাখ
৫২ হাজার
৭৬৬ জন।
গত ২০ এপ্রিলের
পর কোভিডে
নতুন কারও
মৃত্যু না
হওয়ায় মৃতের
মোট সংখ্যা
আগের মতই
২৯ হাজার
১২৭ জন
আছে।
করোনাভাইরাস মহামারীর শুরুর
দিকে ২০২০
সালের ১৮
মার্চ প্রথম
মৃত্যুর কথা
জানায় স্বাস্থ্য
অধিদপ্তর।
এরপর থেকে
একটানা ১৬দিন
কখনোই মৃত্যুহীন
ছিল না।
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত
২৪ ঘণ্টায়
৩ হাজার
৪৫৫টি নমুনা
পরীক্ষা করে
১৯ জন
নতুন রোগী
শনাক্ত হয়েছে। তাতে নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে
শনাক্তের হার
দাঁড়িয়েছে শূন্য দশমিক ৫৫ শতাংশ। আগের দিন এই হার
শূন্য দশমিক
১৮ শতাংশ
ছিল।
নতুন রোগীদের মধ্যে
ঢাকার ১৪
জন বাদে
দুজন ময়মনসিংহের,
একজন চট্গ্রামের
এবং একজন
রাজশাহী বিভাগের
বাসিন্দা।
মহামারীর মধ্যে সার্বিক
শনাক্তের হার
দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আর মৃত্যুর হার ১
দশমিক ৪৯
শতাংশ।
সরকারি হিসাবে গত
এক দিনে
সেরে উঠেছেন
২৫৮ জন। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত
১৮ লাখ
৯৭ হাজার
৪৬ জন
সুস্থ হয়ে
উঠলেন।
এই হিসাবে দেশে
এখন সক্রিয়
রোগীর সংখ্যা
২৬ হাজার
৫৯৩ জন। অর্থাৎ
তারা কোভিডে
আক্রান্ত হওয়ার
পর এখনও
সুস্থ হননি।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম
সংক্রমণ ধরা
পড়েছিল ২০২০
সালের ৮
মার্চ।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের
ব্যাপক বিস্তারের
মধ্যে গত
বছরের ২৮
জুলাই দেশে
রেকর্ড ১৬
হাজার ২৩০
জন নতুন
রোগী শনাক্ত
হয়।
প্রথম রোগী শনাক্তের
১০ দিন
পর ২০২০
সালের ১৮
মার্চ দেশে
প্রথম মৃত্যুর
তথ্য নিশ্চিত
করে স্বাস্থ্য
অধিদপ্তর।
২০২১ সালের
৫ অগাস্ট
ও ১০
অগাস্ট ২৬৪
জন করে
মৃত্যুর খবর
আসে, যা
মহামারীর মধ্যে
এক দিনের
সর্বোচ্চ সংখ্যা।
বিশ্বে করোনাভাইরাস আক্রান্ত
হয়ে এ
পর্যন্ত মারা
গেছে ৬২
লাখ ৪৭
হাজারের বেশি
মানুষ।
বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত ছাড়িয়েছে ৫১ কোটি
৬১ লাখের
বেশি।