‘দ্যা ফার্স্ট টাইম মম’স প্রেগন্যান্সি কুক বুক অ্যান্ড
ফুয়েলিং ম্যান ফার্টিলিটি’ বইয়ের লেখক ও পুষ্টিবিদ লরেন ম্যানাকার ডালিমের নানান উপকারের
কথা জানান ইটদিস নটদ্যাট ডটকমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের
চাহিদা পূরণ: অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো
উৎস হল ফল, সবজি, বাদাম, শস্য এবং নানান প্রাণিজ খাবার। এগুলো শরীরের জন্য উপকারী।
ডালিম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের অন্যতম ভালো উৎস।
মানসিক চাপ, পরিবেশের দূষণ ইত্যাদি স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ায়।
খাবারে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যোগ করা অক্সিডেটিভ চাপ কমায়।
ডালিমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের সার্বিক সুস্থতায়
অবদান রাখে।
পেশির জন্য
উপকারী পুষ্টি: ডালিম পটাশিয়ামের ভালো
উৎস।
ম্যানাকারের মতে, “পটাশিয়াম পেশির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।”
“ডালিম পটাশিয়ামের ভালো উৎস, যা সুস্থ পেশির জন্য গুরুত্বপূর্ণ
ইলেকট্রোলাইট হিসেবে কাজ করে। আট আউন্স ডালিমের রসে গড়ে একটা কলার চেয়ে বেশি পরিমাণ
পটাশিয়াম থাকে।”
স্বাস্থ্য ভালো
রাখে: যারা স্বাস্থ্য সচেতন বা নিয়মিত
শরীরচর্চা করেন তাদের দেহের পুষ্টি চাহিদা পূরণে ডালিম সহায়তা করে। এটা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টেরও
ভালো উৎস।
ম্যানাকার বলেন, “ডালিমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ডালিমের
রস নাইট্রিক অক্সাইড সুরক্ষিত রাখতে পারে। আর এই উপাদান দেহে অক্সিজেন ও পুষ্টি যোগাতে
সাহায্য করে যা শরীরচর্চার জন্য প্রয়োজন।”
চিনি ছাড়া মিষ্টি
স্বাদ: মিষ্টি খাবারের চাহিদা মেটাতে
ডালিম খাওয়া যেতে পারে।
ম্যানাকারের মতে, “নানান স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে চিনি গ্রহণের
পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। ডালিম চিনি মতোই মিষ্টি এবং মিষ্টি খাবারের চাহিদা পূরণে
ভূমিকা রাখে। তাই কারও মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা হলে ডালিম খাওয়া কার্যকর ভূমিকা রাখে।”
ছবি: রয়টার্স।
আরও পড়ুন