শনিবার প্রকল্প এলাকায় তিনি নির্মাণ কাজের অগ্রগতি দেখে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) ।
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন
ব্রিগেড।
সেনাবাহিনী প্রধান বলেন, “খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর একটি অগ্রাধিকার ভিত্তিক
প্রকল্প। জলবায়ু উদ্বাস্তু ও বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কারণে ভূমিহীন ৩৮০৮টি পরিবারের পুনর্বাসন
করা এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য।”
২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় অনুমোদিত এ প্রকল্পে পাইল ফাউন্ডেশন দিয়ে ১১৯টি পাঁচতলা ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। ধর্মীয় উপাসনালয়, ঘূর্ণিঝড়
আশ্রয় কেন্দ্র, খেলার মাঠ, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ব্যবস্থাও থাকছে।
এদিন ইনানী ও
মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন হিমছড়িতে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ঘুরে দেখেন
সেনাপ্রধান।
এ সময় সশস্ত্র বাহিনী
বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, লেফটেন্যান্ট
জেনারেল মো. সাইফুল আলম, মেজর জেনারেল এফ এম জাহিদ হোসেন, মেজর
জেনারেল মো. মোশফেকুর রহমানসহ ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো. ফখরুল
আহসান উপস্থিত ছিলেন।