বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই)
প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৬ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমেছে।
সব মিলিয়ে এই সপ্তাহে সূচক কমেছে ৭৮ পয়েন্ট।
দেশের প্রধান এ পুঁজিবাজারে সপ্তাহের শুরুতে সূচক ছিল ৬
হাজার ৬৪৩ পয়েন্ট। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে তা হয়েছে ৬ হাজার ৫৬৫ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট।
ঢাকার বাজারে এদিন ৮২৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যেখানে আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ১
হাজার ১৩৫ কোটি ৯১।
ডিএসইতে মোট ৩৮১টি কোম্পানির
শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়, এর মধ্যে ৯১টির দর বেড়েছে, ২৪২টির কমেছে এবং ৪৮টির
দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ২৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার
৪৩২ দশমিক ১৭ পয়েন্ট হয়েছে।
আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৭২ পয়েন্ট কমে হয়েছে ২ হাজার ৪০৬
দশমিক ৯২ পয়েন্ট।
লেনদেনের শীর্ষ ১০: জেএমআই
হসপিটাল, শাইনপুকুর সিরামিকস,
এসিআই ফরমুলেশন, বেক্সিমকো লিমিটেড, আরডি ফুড, ওরিয়ন
ফার্মা, স্যালভো কেমিক্যাল,
আইপিডিসি, ইএইচএল ও ইউনিক হোটেল।
দাম বাড়ার শীর্ষ ১০:
শাইনপুকুর সিরামিকস,
ফু-ওয়াং সিরামিকস, বিডি থাই ফুড, স্যালভো
কেমিক্যাল, ভিএএমএল আরবিবিএফ,
জেএমআই হসপিটাল, সানলাইফ ইন্সুরেন্স, নাহী
অ্যালুমিনিয়াম, তৌফিকা ফুড ও হামিদ ফেব্রিকস।
সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০: পেপার
প্রসেসিং, মনোস্পুল পেপার,
তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, জেমিনি সি ফুড,
এনআরবিসি ব্যাংক, সাভার রিফ্রেক্টরিজ,
মেঘনা পেট, প্রভাতী
ইন্সুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স ও এশিয়া ইন্সুরেন্স।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এদিন
সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে।
এ বাজারে ২৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও
মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৮টির দর বেড়েছে, ১৯২টির কমেছে এবং ৩২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমায় প্রধান সূচক
সিএএসপিআই ৮১ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট কমে হয়েছে ১৯ হাজার ২৪৮ দশমিক ৬১ পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার এ বাজারে লেনদেন আগের দিনের
তুলনায় ৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেড়ে ২৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা হয়েছে। বুধবার
লেনদেন হয়েছিল ২৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার
শেয়ার।