বুধবার দুপুরে রাজাপুর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোখলেস খাঁন বাড়িতে এ ‘ধর্ষণের শিকার’ চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রাজাপুর ইউনিয়নের জনতাবাজারের ব্যবসায়ী ও মীরা বাড়ির খলিল মীরার ছেলে ছালাউদ্দিন মীরের (৪৫) বিরুদ্ধে এ ধর্ষণের অভিযোগ তোলা হয়েছে।
ভোলা সদর হাসপাতালের কর্তবরত চিকিৎসক বলেন, মুমূর্ষ অবস্থায় শিশুটিকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। বর্তমানে তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ভোলা সদর থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, অভিযুক্ত সালাউদ্দিনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ধর্ষণের শিকার মাদ্রাসার ছাত্রীকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ধর্ষণের শিকার ছাত্রীর চাচি বলেন, “বুধবার দুপুরে ছালাউদ্দিন মীর আমাদের বাসায় এসে পানি চেয়ে চলে গেছে। কিছুক্ষণ পর এসে দেখি আমার দেবরের মেয়ে কাকি কাকি করে চিৎকার দিচ্ছে।এসে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে আর ছালাউদ্দিন মীর দৌড়ে পালিয়ে যাচ্ছে।
“আমার দেবরের মেয়ের এই অবস্থা দেখে আমি অজ্ঞান হয়ে গেছি।”
শিশুটির দাদি বলেন, “আমি বাড়ি ছিলুম না। দুপুরে স্থানীয়দের ডাক শুনে বাড়ি এসে রক্তাক্ত অবস্থায় তার নাতনিকে দেখি।”
স্থানীয় ইউপি সদস্য ছালাম জমাদার বলেন, “আমি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে পুলিশকে জানাই।”